RUMORED BUZZ ON ডঃ আসিফ নজরুল স্যার আসলে কার?!DR ASIF NAZRUL! SHEIKH HASINA! DR YUNUS

Rumored Buzz on ডঃ আসিফ নজরুল স্যার আসলে কার?!DR Asif Nazrul! Sheikh Hasina! DR Yunus

Rumored Buzz on ডঃ আসিফ নজরুল স্যার আসলে কার?!DR Asif Nazrul! Sheikh Hasina! DR Yunus

Blog Article

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসাবে যোগদানের আগে বাংলাদেশ সরকারের এক পদস্থ কর্তা (ম্যাজিস্ট্রেট) এবং সাংবাদিক হিসাবে কাজ করেছেন ড. আসিফ নজরুল। এছাড়া মানবাধিকার সংস্থা, আইনের শাসন, পরিবেশগত সমস্যা ইত্যাদি ভিত্তিক বিভিন্ন ধরনের আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গেও উপদেষ্টা হিসাবে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। কর্মজীবনের গোড়া থেকেই তিনি পরোক্ষভাবে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত। তাঁকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক-সমালোচক বললেও ভুল হয় না। ২০১২ সালে এক টিভি শো-তে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি অগণতান্ত্রিক শক্তিকে উসকানি দিয়েছেন অভিযোগে মামলাও হয় ড.

অন্যান্য প্রকল্পে উইকিমিডিয়া কমন্স

এর সাথে বাড়তি পদ প্রযোজ্য হতে পারে। ব্যবহারের শর্তাবলীতে বিস্তারিত দেখুন।

নিজের লেখালেখি ও নানা বিষয়ের জন্য বেশ কিছু নাটকীয় মামলার জালে আটকে আছেন তিনি। দেশের চিন্তা করেও আছেন যেন আরেক বিপদে। এই মামলা মোকদ্দমার ভয় কিছুটা প্রভাব ফেলেছে তার লেখালেখিতে। আগের মতো চাইলেই মন প্রাণ খুলে লিখতে পারেন না বলে জানান।

বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এর উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন।

utilize the Call url if you have any queries, or if you'd identical to to state howdy. We’d adore to hear from you.

অনিবন্ধিত সম্পাদকের জন্য পাতা আরও জানুন অবদান

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পূর্বে ১৯৯১ সালে আসিফ নজরুল একটি বহুল প্রচারিত সাপ্তাহিক পত্রিকা বিচিত্রায় কাজ করতেন। তিনি কিছু সময় বাংলাদেশ click here সরকারের একজন সরকারি কর্মকর্তা (ম্যাজিস্ট্রেট) হিসেবে কাজ করেছেন। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মিডিয়ায় তাকে প্রায়ই দেখা যায়। যেমন: বিবিসি, সিএনএন এবং আল জাজিরা ইত্যাদি। ইউএনডিপি, এডিবিসহ মানবাধিকার সংস্থা, আইনের শাসন, পরিবেশগত সমস্যা ইত্যাদি ভিত্তিক বিভিন্ন ধরনের আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে তার কনসালট্যান্ট হিসাবে কাজ করার অনেক অভিজ্ঞতা আছে।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

" এই প্রশ্নের উত্তরে দ্য ডেইলি স্টার এই সাক্ষাৎকারে বলেছেন। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

উইকিউক্তি, মুক্ত উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন থেকে

আবার আন্দোলন যখন মারাত্মক রূপ নিতে শুরু করে, তখন বুক দিয়ে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের রক্ষা করার বার্তা দেন ড. আসিফ। বিক্ষুব্ধ ছাত্রদের উদ্দেশে সতর্কবার্তা দিয়ে ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, “কোনও হিন্দু এলাকা বা মন্দির যেন আক্রান্ত না হয়। তাদের বুক দিয়ে রক্ষা করুন। কোন ফাঁদে পা দেবেন না।”

সংবিধান বিতর্ক ১৯৭২: গণপরিষদের রাষ্ট্রভাবনা[১১][১২]

মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের রাজনীতি সংবিধান ও সংবিধান প্রসঙ্গ সমসাময়িক বিষয়ক প্রবন্ধ সাহিত্যিক, শিল্প ও সংগীত ব্যক্তিত্ব

২০১২ সালে আসিফ নজরুলকে তলব করেছিল হাইকোর্ট।[৪] ১২ মার্চ ২০১২ তারিখে একটি টেলিভিশন চ্যানেলে টক শোতে দেওয়া বক্তব্যে অগণতান্ত্রিক শক্তিকে উসকানি দেওয়া হয়েছে বলে একটি রিট আবেদন করলে আদালত এই আদেশ দেন।[৪] ২০১৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার অফিসকক্ষ কেরোসিন তেল দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল।[৫] আসিফ নজরুলকে ২০১৩ সালের মে মাসে টেলিফোন করে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছিলো।[৫] ধারণা করা হয়, সরকারের সমালোচনা করার জন্যই তাকে এই হুমকি দেওয়া হয়েছিলো।[৫] ২০১৭ সালে মাদারীপুর আদালতে আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে ৫০০ ও ৫০১ নম্বর ধারায় মানহানির মামলা করেছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানের চাচাতো ভাই জেলা পরিষদের সদস্য ফারুক খান।[৬][৭][৮]

Report this page